1) 𝐀𝐫𝐭𝐢𝐟𝐢𝐜𝐢𝐚𝐥 𝐆𝐞𝐧𝐞𝐫𝐚𝐥 𝐈𝐧𝐭𝐞𝐥𝐥𝐢𝐠𝐞𝐧𝐜𝐞 :
গত কয়েকবছরে Artificial Intelligence এর অবিশ্বাস্য অগ্রগতি দেখে আমার ধারনা, মানুষের সমান মানের general intelligence হয়ত মেশিন কে সামনের কয়েক দশকের মধ্যেই দেয়া সম্ভব হতে পারে ।
যদিও এখন মেশিন যেভাবে শিখে , তার থেকে একজন মানব শিশু যেভাবে শিখে তা একেবারেই সম্পূর্ণ ভিন্ন । মাত্র ১৫ watt এ চলা একটা মানুষের ব্রেইন এখনও এমন একটা গল্প লিখতে পারে, এমন জিনিস নিয়ে ভাবতে পারে- যেটা বহু গিগা watt এ চলা Open AI এর datacenter এবং তাদের chatgpt দিয়ে পারেনা।
তবে, আমার ধারনা এই দুরত্তটা সামনের দশকগুলোতে অনেক কমবে। আমি আশাবাদি আমার জীবদ্দশাতেই আমি দেখে যেতে পারবো মানুষের সাথে সমতুল্য Artificial General Intelligence
২)𝐀𝐫𝐭𝐢𝐟𝐢𝐜𝐢𝐚𝐥 𝐂𝐨𝐧𝐬𝐜𝐢𝐨𝐮𝐬𝐧𝐞𝐬𝐬 :
বিজ্ঞান first principles থেকে intelligence তৈরি করতে পারলেও Consciousness এখনও বিজ্ঞানের কাছে একটা বিরাট রহস্য ।
আমি খুব করে চাই যেন, মানুষ Consciousness এর রহস্য উন্মোচন করতে পারে । DNA এর হেলিক্স আকৃতি আর প্রানের রহস্য যেভাবে Watson ও creek আবিষ্কার করেছিল , Rutherford আবিষ্কার করেছিল পরামানুর রহস্য , Tesla আবিষ্কার করেছিল চলতড়িৎ এর রহস্য- আমার ধারনা Consciousness এর রহস্যও উন্মোচন করবে একদল গবেষক। তারপর হয়ত মেশিনকেও Consciousness দিতে পারবো আমরা
৩) 𝐍𝐮𝐜𝐥𝐞𝐚𝐫 𝐅𝐮𝐬𝐢𝐨𝐧:
মানব সভ্যতার টিকে থাকার জন্য সামনের দিন গুলতে প্রচুর পরিমান electricity দরকার । কিন্তু, চাহিদার সাথে কখনই তাল মিলাতে পারছেনা আমাদের জোগান ।
কিন্তু, প্রকৃতি প্রায় সর্বত্রই যেই উপায়ে সমস্ত গ্রহ, নক্ষত্র, গ্যালাক্সিতে সীমাহীন electricity তৈরি তা হচ্ছে Nuclear Fusion । কিন্তু, nuclear fusion এর জন্য যেই তাপমাত্রা আর চাপ তৈরি করতে হয় তা পৃথিবীতে contained ভাবে করা খুবই কঠিন।
আমি খুব করে চাই যেন আমাদের জীবদ্দশায় নিয়ন্ত্রিতভাবে nuclear fusion ব্যবহার করে মানুষ যেন electricity তৈরি করতে পারে ।
৪) 𝐐𝐮𝐚𝐧𝐭𝐮𝐦 𝐂𝐨𝐦𝐩𝐮𝐭𝐢𝐧𝐠 :
Quantum computing এর একটা মুল চ্যালেঞ্জ হল observer effect / qubit de coherence ।
quantum bit (q bit) এর quantum state যখন মাপতে যাওয়া হয়, তখনই তা “collapse” করে ।
মানে, সিস্টেমকে অটুট রেখে সিস্টেমের state observe করার কোন যুতসই উপায় এখনও বিজ্ঞান খুজে পায়নাই।
তবে, এটা সমাধান করতে পারলে কম্পিউটার সায়েন্সের জগতে একটা বিপ্লব হবে, কারন অনেক কঠিন computational সমস্যাকে তখন অনেক কম সময় আর কম computing resource দিয়ে সমাধান করা সম্ভব হবে
৫) 𝐌𝐞𝐝𝐢𝐮𝐦 𝐋𝐞𝐬𝐬 𝐈𝐧𝐟𝐨𝐫𝐦𝐚𝐭𝐢𝐨𝐧 𝐓𝐫𝐚𝐧𝐬𝐟𝐞𝐫 :
Claude Shannon এর information theory উপর দাড়িয়ে আছে আমাদের বর্তমান information এর দুনিয়া। information theory এর প্রথম প্রিন্সিপাল হল, information transfer এর জন্য অবশ্যই একটা মিডিয়াম লাগবে ।
তবে, ২০২২ সালের physics এর নোবেল উইনাররা এক্সপেরিমেন্ট করে প্রমান করেন, quantum entanglement নামে একটা effect . ২টা photon particle যদি “entangled” হয় – তবে, এদের একটার state মাপা হলে যেই ফলাফল পাওয়া যাবে, অন্যটার state হবে একদম বিপরীত । এই ক্ষেত্রে দেখা যায় যে দুটো entangled particle মহাবিশ্বের দুইটি ভিন্ন জায়গায় থাকলেও কোন মিডিয়াম ছাড়াই তথ্য আদান প্রদান করতে পারছে।
ভবিষ্যতে যদি quantum entanglement বা অন্য কোন প্রযুক্তি দিয়ে মিডিয়াম ছাড়া information transfer করা সম্ভব হয় সেটা হবে একটা যুগান্তকারী পরিবর্তন । মহাবিশ্বের যেকোনো জায়গায় যেকোনো পরিমান তথ্য আমরা তখন পাঠাতে পারবো মিডিয়াম এর কথা চিন্তা না করি ।
৬) 𝐆𝐞𝐧𝐞 𝐏𝐫𝐨𝐠𝐫𝐚𝐦𝐦𝐢𝐧𝐠
১৯৫০ এর দশকে computer আর সেমিকন্ডাক্টার ইন্ডাস্ট্রি যে জায়গায় ছিল আমার ধারনা biotechnology এখন সেইরকম জায়গায়। সামনের দিনগুলোতে gene কে প্রোগ্রামিং করা যাবে , ঠিক যেমন কম্পিউটার কে করা যায়। ‘gene’ হয়ে উঠবে নতুন ‘semiconductor chip’ . মানুষ জয় করতে পারবে দুরারোগ্য সব ব্যাধি
Mahdi Mashrur Matin
Engineer.StoryTeller.Life Enthusiast